মাধ্যমিক কেন গুরুত্বপূর্ণ?
সমস্ত দশম শ্রেণির ছাত্রদের জন্য, যারা তাদের প্রথম boards পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে, তা central বোর্ডের অধীনে অন্য কোনও রাজ্য বোর্ডের অধীনে হোক, চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত হওয়ার জন্য মাধ্যমিক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
মাধ্যমিক পরীক্ষা সম্পর্কিত কয়েকটি সাধারণ প্রশ্ন রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের মনে ঘুরপাক খায়। যেমন -
- কেন সবাই মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার ওপর জোর দেয়?
- কেন আমরা মাধ্যমিক পরীক্ষাকে ভয় পাই?
- কেন মাধ্যমিক পরীক্ষা আছে?
আসলে, দশম শ্রেণির মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে চরম hype তৈরি করা হয়েছে, যার কারণে মাধ্যমিক এর সামান্য চিন্তাও শিক্ষার্থীদের মধ্যে mental pressure তৈরি করে।
এটি মনে রাখতে হবে যে technically মাধ্যমিক পরীক্ষা হল অন্যান্য পরীক্ষাগুলির মতো,যা ছাত্ররা তাদের আগের ক্লাসে দিয়ে এসেছে। শুধুমাত্র পার্থক্য হল- দশম শ্রেণীর ছাত্রদের জন্য মাধ্যমিক পরীক্ষা হল প্রথম Academically valid পরীক্ষা। এই পরীক্ষার successful result একজন শিক্ষার্থীর academic এবং কর্মজীবনকে সম্ভাবনার অন্য স্তরে নিয়ে যেতে পারে। এছাড়াও, মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভাল ফলাফল, একজন শিক্ষার্থীর determination এবং commitment সুচিত করে।
ভবিষ্যতের জন্য ক্যারিয়ারের পথ নির্ধারণের প্রথম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ
দশম শ্রেণীতে তোমাদের ফলাফল, একাদশ শ্রেণীতে তোমাদের মনোমতো stream পাওয়ার parameter হিসাবে কাজ করে। একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে তোমাদের marks, কোথাও সেই বিষয়ে তোমাদের আগ্রহ বা interest কে reflect করে। সাধারণত মাধ্যমিক পরবর্তী পর্যায়ে ছাত্র-ছাত্রীরা যেকোনো একটি stream choose করতে পারে - science, Arts, Commerce।
1. এই পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা তাদের academical interest grow করতে এবং একটি উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিতে বদ্ধপরিকর হয়। একাদশ শ্রেণীতে তোমরা যে স্ট্রিমটি নেবে, তা অবশেষে ভবিষ্যতে তোমাদের career নির্ধারণ করবে। উদাহরণস্বরূপ, তোমরা যদি চিকিৎসা ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়তে চাও, তাহলে একাদশ শ্রেণীতে biology নিতে হবে, যার জন্য তোমাদের 10 th এর বিজ্ঞান পরীক্ষায় ভাল স্কোর অর্জন করতে হবে।
2. তোমাদের academic credentials তথা, মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরগুলি তোমাদের পছন্দের HS school এ ভর্তির জন্য দারুণভাবে সহায়ক। মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল তোমাদের জীবনবৃত্তান্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গঠন করে, যা তোমাদের academic performance এবং কৃতিত্ব নির্দেশ করে। বর্তমান শিক্ষার পরিস্থিতিতে, অনেক নামীদামী কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ভর্তি করার সময় 10 তম শ্রেণীতে অতিরিক্ত পয়েন্ট বরাদ্দ করে। তাই, দশম শ্রেণির মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো স্কোর, আসলে একজন শিক্ষার্থীর জীবনে career গঠনকারী হিসেবে কাজ করতে পারে।
তদুপরি, যে কোনো প্রবেশিকা পরীক্ষা বা বৃত্তি প্রোগ্রামে নথিভুক্ত করার জন্য,(যা একজন শিক্ষার্থী দশম শ্রেণীর পরে generally দিয়ে থাকে), শিক্ষার্থীকে অবশ্যই মাধ্যমিক পরীক্ষায় ন্যূনতম প্রয়োজনীয় শতাংশ/গ্রেড অর্জন করতে হবে।
3. ছোটবেলা থেকেই মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য এমন hype তৈরি করা থাকে যে, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার আগেই অমানসিক চাপের মধ্যে পড়ে যায় এবং জীবনে প্রথমবার uncertainty এর সামনা করে। এই পরিস্থিতি কখনোই আশাপ্রদ নয়, কিন্তু এক রকমের inevitable।
In a long race, ভবিষ্যতে দেখা যায় যে ছাত্রছাত্রীরা incidentally mentally mature and stable হয়ে ওঠে।
4. সাধারণত যখন ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে পড়ে, তখন small boundary এর মধ্যেই বেড়ে ওঠে এবং স্কুলের সীমিত সংখ্যক ছাত্রছাত্রীদের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের exposure থাকে। অন্যদিকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা প্রথম একটা বিরাট সংখ্যক ছাত্র সমাজের exposure পায়, এবং এটা স্বাভাবিকভাবেই পরবর্তী ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ milestone হিসেবে কাজ করে।
5. মাধ্যমিকের আগে সাধারণত ছাত্র-ছাত্রীরা কোনরকম নির্দিষ্ট goal ছাড়াই জীবন অতিবাহিত করতে পারে, অথচ মাধ্যমিকের পরে হয়তো সামাজিক অথবা পারিবারিক সংস্পর্শে জীবনের অভিমুখ পাল্টে যায়। ছাত্রছাত্রীরা ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক চাহিদা মতন নিজস্ব নিজস্ব লক্ষ্যে এগিয়ে যায় এবং জীবনে একটু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটে। অনেক সময় এই অভিমুখ নির্ণয় করে মাধ্যমিকের ফলাফল। এর উপর ভিত্তি করেই ছাত্র-ছাত্রীরা পরবর্তী stepনিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে মাধ্যমিকের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা বলে বিবেচিত হয়।
তবে এই সমস্ত গুরুত্ব থাকার পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের বুঝতে হবে যে, মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে একমাত্র নির্ণায়ক নয়। এবং পরীক্ষার ফলাফল আদেও শিক্ষার মাপকাঠি হতে পারে না।
শিক্ষার্থীদের কাঁধে তাদের পিতামাতা বা পরামর্শদাতাদের দ্বারা চাপ এবং প্রত্যাশার চাহিদার কারণে শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। অভিভাবকরা ছাত্র-ছাত্রীদের মনে একটি নির্দিষ্ট target percentage এর লক্ষ্য নির্ধারিত করেন। এ ধরনের বিষয় শিক্ষার্থীর মনে nervousness এবং উত্তেজনা ছাড়া আর কিছুর জন্ম দেয় না। এই ধরনের প্রত্যাশা একজন শিক্ষার্থীকে বিষণ্নতায় ফেলতে পারে এবং কর্মক্ষমতায় অবনতি বা ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল এই ধরনের লক্ষ্য দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং তাদের প্রকৃত ও স্বাভাবিক capacity ignored হয়। তাই, ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যর্থতা এবং বিষণ্ণতা থেকে রক্ষা করার জন্য, পিতামাতাদের তাদের সন্তানের মনে কোনো target স্কোর রাখা উচিত নয়।
বোর্ড পরীক্ষায় ভালো নম্বর স্কোর করার অনেক উপায় ও পদ্ধতি রয়েছে। এই পদ্ধতিগুলির মধ্যে রয়েছে নিয়মিত কোচিং ক্লাস, self study, নিয়মিত অনুশীলন এবং শিক্ষকদের সাথে আলোচনা। এই সমস্ত পদ্ধতি শুধুমাত্র ছাত্রদের বোর্ড পরীক্ষার ফলাফলে ভাল স্কোর করতেই সাহায্য করে না, বরং নির্দিষ্ট বিষয়ে তাদের ধারণাগুলিও পরিষ্কার করে। আজকের education market কোচিং ক্লাস এবং টিউশন শিক্ষকে পরিপূর্ণ। তাই, শিশুদের শিক্ষায় অতিরিক্ত সহায়তা প্রদান করা প্রাথমিক দিনের তুলনায় সহজ হয়ে উঠেছে।
পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতিই শিক্ষার্থীদের সাফল্যের একমাত্র চাবিকাঠি। কোনো প্রস্তুতি বা কঠোর পরিশ্রম ছাড়া শিক্ষা ও জীবনেও কোনো stage এই ফলপ্রসূ result পাওয়া যায় না।
Homework Help from Expert Tutors
Upload your homework questions and get video and PDF solutions created by expert tutors. Delivery within 6- 24 Hrs.